এর মধ্যে ভর্তির সময় ৬০ শতাংশ, প্রথম প্রফেশনাল পরীক্ষার আগে ২০ শতাংশ, আর বাকি ২০ শতাংশ তৃতীয় প্রফেশনাল পরীক্ষার আগে দিতে পারবেন। সরকারি ও বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজে নতুন ভর্তিচ্ছুদের জন্য নীতিমালায় আরো বেশকিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। এবার ৩০০ নম্বরের পরিবর্তে ২০০ নম্বরের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর বলছে, সবশেষ এইচএসসি ঊত্তীর্ণরা জীববিজ্ঞানসহ বেশ কয়েকটি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেনি।
আর এসএসসির নম্বরের ভিত্তিতে এইচএসসিতে ফল প্রকাশ করা হয়েছে। তাই মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফল মিলিয়ে ২০০ নম্বরের স্কোরকে কমিয়ে ১০০ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন : বেসরকারি ৮ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে সতর্ক করলো ইউজিসি
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক রুবিনা ইয়াসমিন বলেন, ‘এবার ইনস্টলমেন্টের মাধ্যমে বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজের ফি দিতে পারবেন শিক্ষার্থীরা। এটা তাদের জন্য একটা বড় স্বস্তির জায়গা।
এইচএসসি পরীক্ষায় কোনো ইমপ্রুভমেন্ট থাকলে ওরাও ভর্তি পরীক্ষা দিতে পারবে। এটা একটা নতুন পরিবর্তন।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. আব্দুস সালাম বলেন, ‘মেডিক্যালে ভর্তি পরীক্ষায় সবসময় বায়োলজির ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। ঠিক সেইভাবে বায়োলজির ওপর গুরুত্ব সমান রেখে, আমরা যে লার্নিং আউটকাম প্রত্যাশা করি সেটার ওপর ভিত্তি করি কাটিংয়ের মাত্র ঠিক রেখে প্রশ্নপত্র অবশ্যই প্রণয়ন করা উচিত।’